পোস্টগুলি

মার্চ, ২০২৫ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

জানুন এই গাছের গুনাগুন জানলে, অবাক হবেন।

ছবি
খুবই গুনকারী একটি গাছ এই গাছের গুনা গুন জানতে অবশ্যই সম্পুর্ন অনুচ্ছেদ টি ভালো করে খতিয়ে পড়ুন।  দিন ও রাতে অক্সিজেন সরবরাহ করে এমন অনেক গাছ আছে কিন্তু তার মধ্যে স্নেক প্ল্যান্ট (Snake Plant)  হলো একটি বিশেষ  উল্লেখযোগ্য প্ল্যান্ট কারন এই গাছ বিনা যত্নে বেড়ে ওঠা একটি জনপ্রিয় এবং সহজে পরিচর্যা করা যায় এমন একটি গৃহস্থালী গাছ। :*  অন্যান্য নাম : * কেউ কেউ আবার মনে  করেন এই গাছ থেকে বিশেষ কোনো গন্ধ বার হয় তাই এই গাছ বাড়িতে থাকলে  সেই 'বাড়িতে ভুলেও সাপ ঢোকে না। তাই একে সাপ তাড়ানো গাছ  বলা হয়ে থাকে।  * তা ছাড়া এর লম্বা জীহ্বার মতো পাতার জন্য শাশুড়ীর জিভ নামেও পরিচিত।  * উপকারীতা :  *  গাছ সাধারণত দিনের বেলায় অক্সিজেন ত্যাগ করে কিন্তু এই গাছটি রাতেও অক্সিজেন ত্যাগ করে এবং বাতাস থেকে ক্ষতিকারক গ্যাস পরিশোধন করে পরিবেশকে দূষণ মুক্ত করতে   সাহায্যে করে  টক্সিনের মতো ক্ষতিকারক গ্যাস দূর করতে সাহায্য করে। * উৎপত্তি:    *  পশ্চিম আফ্রিকা, এখন ভারত বাংলাদেশে প্রায় প্রতিটি বাড়িতেই পাওয়া যায়।  * বৈশিষ্ট্য:  *...

ভাগ্য কি সত্যিই আপনার হাতের মুঠোয়?

ছবি
ভাগ্য কি সত্যিই আপনার হাতের মুঠোয়? সংখ্যাতত্ত্বেরমাধ্যমে জেনে নিন আপনার জীবনের সেই বিশেষ সংখ্যাটি, যা আপনার জন্য সৌভাগ্য বয়ে আনতে পারে।" আমরা প্রায় প্রতিমুহূর্তে আমাদের ভাগ্যে যাচাই করার  চেষ্টা করি। তাই কোনো রকম নাম্বারের সাথে যুক্ত পন্য কেনার ক্ষেত্রে যেমন ল্টারী,মোবাইলের সিম নাম্বার, গাড়ির নাম্বার তখন আমরা আমাদের লাকী  নাম্বারের পন্যটি খোঁজার চেষ্টা করে থাকি। আর নিজের লাকী নাম্বারের সাথে ম্যাচিং পন্য পেয়ে থাকলে মনের মধ্যে একটা খুশির অনুভুতি প্রকাশ পায়।  যারা ভাগ্যে বা জোতিষ শাস্ত্রে বিশ্বাসী তাদের কাছে শুভ সংখ্যা বা ( #Lucky Number,) একটি গুরুত্বপূর্ণ  বিষয়।  আসুন  দেখে নেওয়া যাক কীভাবে নিজের শুভ সংখ্যা  নিজেই বিচার করার কিছু কৌশল। সবার শুভ সংখ্যা নিজের নিজের  জন্ম তারিখেই লুকিয়ে আছে  । সংখ্যাতত্ত্ব অনুসারে, প্রতিটি সংখ্যার একটি বিশেষ অর্থ আছে এবং এটি আপনার ব্যক্তিত্ব ও ভাগ্যকে প্রভাবিত করতে পারে। এমনই ভাগ্যে  বিশ্বাস করেন প্রায় ৯০ শতাংশ মানুষ।  আপনার জন্ম তারিখ থেকে আপনার শুভ সংখ্যা খুঁজে পাওয়ার পদ্ধ...

বাঙালির জীবন জুড়ে থাকা এক সরল সঙ্গী - উপকারী না অপকারী?

ছবি
JHALMURI বাঙালির জীবন জুড়ে থাকা এক সরল সঙ্গী - উপকারী না অপকারী? ছোট্ট অথচ শক্তিশালী এক খাদ্যশস্য, জড়িয়ে আছে প্রতিটি বাঙালির দৈনন্দিন জীবনের সাথে। আমাদের সংস্কৃতিতে এর স্থান এত গভীরে প্রোথিত যে, একটি প্রবাদ প্রচলিত আছে - "রাগে মুড়ি, রোগে মুড়ি, শোকে মুড়ি, বিপদে-আপদে মুড়ি।" সত্যিই তো, বাঙালির ঘরে এমন একটি দিন খুঁজে পাওয়া কঠিন যেখানে মুড়ির দেখা মেলেনি। সকালের চায়ের সঙ্গী থেকে শুরু করে সন্ধ্যার হালকা জলখাবার, কিংবা হঠাৎ আসা অতিথির আপ্যায়ন – মুড়ি যেন সর্বদা প্রস্তুত। কিন্তু প্রশ্ন হল, এই বহুল প্রচলিত এবং সহজলভ্য খাদ্যটি কি আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী, নাকি এর কিছু অপকারিতাও রয়েছে? মুড়ি আসলে মুড়ির চাল থেকে তৈরি হয়। হাতে ও মেশিনে  মুড়ি ভাজা হয়।  মুড়ির  চালের তৈরিএই হালকা রূপটি কার্বোহাইড্রেটের একটি ভালো উৎস। এটি দ্রুত শক্তি যোগাতে সাহায্য করে, তাই দুর্বল লাগলে বা হালকা খিদে মেটাতে অনেকেই মুড়ি খেয়ে থাকেন। এছাড়া, মুড়িতে সামান্য পরিমাণে প্রোটিন, ফাইবার এবং কিছু ভিটামিন ও খনিজও পাওয়া যায়। এটি সহজে হজমযোগ্য হওয়ায় অসুস্থ ব্যক্তিদের জন্যও একটি উপযুক্ত খাবার হিসেবে বিবেচিত হয়।  ...

বাচ্চাকে নিয়ে খুব চাপে আছেন ভাবছেন কী করে সামলাবেন।

ছবি
  বাচ্চাকে সামলানো নিঃসন্দেহে একটি কঠিন কাজ, বিশেষ করে যখন আপনি চাপে থাকেন। তবে কিছু কৌশল অবলম্বন করে আপনি এই চাপ কমাতে পারেন এবং পরিস্থিতি সামলাতে পারেন:  * নিজের যত্ন নিন:    * পর্যাপ্ত ঘুমানোর চেষ্টা করুন।    * স্বাস্থ্যকর খাবার খান।    * নিয়মিত ব্যায়াম করুন।    * কিছুক্ষণ নিজের জন্য সময় বের করুন, যেমন বই পড়া, গান শোনা বা ধ্যান করা।  * বাচ্চার সাথে সময় কাটান:    * বাচ্চার সাথে খেলা করুন এবং গল্প করুন।    * বাচ্চার কথা মনোযোগ দিয়ে শুনুন।    * বাচ্চাকে আদর করুন এবং ভালোবাসুন।  * রুটিন তৈরি করুন:    * বাচ্চার জন্য একটি নির্দিষ্ট রুটিন তৈরি করুন, যেমন খাবার খাওয়া, ঘুমানো এবং খেলার সময়।    * রুটিন মেনে চললে বাচ্চা শান্ত থাকবে এবং আপনারও সুবিধা হবে।  * সাহায্য নিন:    * পরিবার বা বন্ধুদের সাহায্য নিন।    * প্রয়োজনে পেশাদার পরামর্শ নিন।  * ধৈর্য ধরুন:    * মনে রাখবেন, বাচ্চা ছোট এবং তাদের ভুল হতেই পারে।    * ধৈর্য ধরুন এবং ...

বাচ্চাদের দায়িত্ব কে বেশি নিয়ে থাকে মা না বাবা

ছবি
  বাচ্চাদের লালন-পালনের দায়িত্ব মূলত বাবা-মা উভয়েরই। তবে, ঐতিহাসিকভাবে এবং কিছু ক্ষেত্রে আজও, মায়েরা বাচ্চাদের দেখাশোনার ক্ষেত্রে বেশি ভূমিকা পালন করেন। এর কিছু কারণ হলো:  * জৈবিক কারণ:    * শিশুর জন্ম ও প্রাথমিক পরিচর্যার ক্ষেত্রে মায়ের ভূমিকা অপরিহার্য।    * শিশুর শারীরিক ও মানসিক বিকাশে মায়ের সংস্পর্শ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।  * সামাজিক কারণ:    * ঐতিহ্যগতভাবে, মায়েরা ঘরের কাজে এবং বাচ্চাদের দেখাশোনার দায়িত্বে বেশি থাকেন।    * অনেক সমাজে এখনও এই ধারণা প্রচলিত।  * মানসিক কারণ:    * মায়েরা সাধারণত বাচ্চাদের প্রতি বেশি আবেগপ্রবণ হন।    * শিশুর চাহিদা ও অনুভূতি বোঝার ক্ষেত্রে মায়েরা বেশি সক্ষম হন। তবে, আধুনিক সমাজে এই ধারণার পরিবর্তন হচ্ছে। বাবারাও এখন বাচ্চাদের লালন-পালনে সমানভাবে অংশগ্রহণ করছেন। বাবাদের অংশগ্রহণ শিশুর মানসিক ও সামাজিক বিকাশের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বাচ্চাদের দায়িত্ব ভাগ করে নেওয়ার কিছু বিষয় নিচে উল্লেখ করা হলো:  * মায়ের ভূমিকা:    * শিশুর প্রাথমিক পরিচর্যা ও দেখাশোনা।  ...

মাধ্যমিকের গণ্ডি পেরিয়ে এবার নতুন পথের হাতছানি। বিজ্ঞান, কলা, বাণিজ্য নাকি ভোকেশনাল

ছবি
  মাধ্যমিকের গণ্ডি পেরিয়ে এবার নতুন পথের হাতছানি। বিজ্ঞান, কলা, বাণিজ্য নাকি ভোকেশনাল  মাধ্যমিকের গণ্ডি পেরিয়ে এবার নতুন পথের হাতছানি। বিজ্ঞান, কলা, বাণিজ্য নাকি ভোকেশনাল - আপনার জন্য কোন শাখাটি সঠিক? ভবিষ্যতের স্বপ্ন পূরণে কোন পথে এগোবেন? আসুন, এই পোস্টে মাধ্যমিকের পরের বিভিন্ন শিক্ষাপথের সুযোগ এবং সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনা করা যাক। আপনার আগ্রহ ও লক্ষ্যের সাথে সঙ্গতি রেখে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে এই তথ্যগুলি সহায়ক হতে পারে। মাধ্যমিকের পরে, পড়াশোনা করার জন্য আপনার সামনে অনেকগুলো রাস্তা রয়েছে। আপনি আপনার আগ্রহের ও ভবিষ্যতের লক্ষ্য অনুযায়ী বিভিন্ন বিষয়ে পড়াশোনা করতে পারেন। নীচে কয়েকটি বিকল্প দেওয়া হলো:  * উচ্চমাধ্যমিক #Higher Secondary, উচ্চমাধ্যমিক হলো মাধ্যমিকের পরের স্তর, এবং উচ্চশিক্ষার পূর্ববর্তী একটি শিক্ষাস্তর। এটি সাধারণত দুই বছর মেয়াদী একটি কোর্স যা দশম শ্রেণী উত্তীর্ণ হওয়ার পর শিক্ষার্থীরা সম্পন্ন করে। এই স্তরটি শিক্ষার্থীদেরকে উচ্চশিক্ষার জন্য প্রস্তুত করে এবং বিভিন্ন বিষয়ে তাদের জ্ঞান ও দক্ষতা বৃদ্ধি করে। উচ্চমাধ্যমিকে প্রধানত তিনটি দিক আছে।  ১) বিঞ্জান বিভাগ...

পশ্চিমবঙ্গে পি এম কিষাণ রেজিষ্ট্রেশন কবে শুরু হবে

ছবি
 পশ্চিমবঙ্গে পিএম কিষাণ সম্মান নিধি যোজনার নতুন রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়া বর্তমানে চালু । আগ্রহী কৃষকরা সরকারি পোর্টালে (pmkisan.gov.in) গিয়ে অনলাইনে আবেদন করতে পারেন। পিএম কিষাণ সম্মান নিধি যোজনার জন্য প্রয়োজনীয় নথিগুলি হল:  * আধার কার্ড  * জমির নথি  * ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের নম্বর  * মোবাইল ফোন নম্বর অনলাইনে পিএম কিষাণ সম্মান নিধি যোজনার জন্য রেজিস্ট্রেশন করার পদ্ধতি:  * প্রথমে পিএম কিষাণ সম্মান নিধি যোজনার অফিসিয়াল ওয়েবসাইট এ যেতে হবে।  * ওয়েবসাইটে ‘ফার্মার্স কর্নার’ অপশনে ক্লিক করতে হবে।  * ‘নতুন কৃষকের রেজিস্ট্রেশন’ অপশনে ক্লিক করে আধার কার্ড ও মোবাইল ফোনের নম্বর দিতে হবে।  * এবার আপনার মোবাইল ফোনে একটি OTP আসবে, সেটি নির্দিষ্ট জায়গায় লিখতে হবে।  * এরপর, ফর্মটি পূরণ করে প্রয়োজনীয় নথি আপলোড করুন।  * সবশেষে ‘সাবমিট’ অপশনে ক্লিক করুন। এছাড়াও, কৃষকরা স্থানীয় কৃষি দফতরে  বা কোমন সারভিস সেন্টারে এই প্রকল্পের জন্য রেজিস্ট্রেশন করতে পারেন।  #pm kisan, #PMKisanYojana,#KisanSammanNidhi ,#FarmersSupport,#Ind...

জানেন কী? মহাকাশের অজানা তথ্য

ছবি
  মহাকাশ হলো এমন একটি রহস্যময় স্থান যা আমাদের কল্পনাকেও হার মানায়। এখানে প্রতি মুহূর্তে ধ্বংস  হচ্ছে বিভিন্ন গ্রহ নক্ষত্র আবার নুতন নুতন গ্রহ নক্ষত্রের জন্মও হচ্ছে। কোথাও গভীর অন্ধকারে ডুবে আছে আবারও কোথাও আলোকের সুন্দর দৃশ্য, এই মহাকাশের শেষ বা শুরু নেই,  এখানে আমাদের পৃথীবির বালুকনার থেকেও গ্রহ নক্ষত্র  গ্লাক্সির সংখ্যা অনেক অনেক বেশী,  এখানে মহাকাশের কিছু অজানা তথ্য তুলে ধরা হলো:  স্পেস স্টেশন থেকে পৃথিবি কে দেখতে এখানে ক্লিক করুন  :  * নক্ষত্রের সংখ্যা:    * পৃথিবীতে যতগুলো বালির কণা আছে, মহাকাশে তার চেয়েও অনেক  অনেক বেশি সংখ্যক গ্রহ নক্ষত্র  রয়েছে কোনো কোন নক্ষত্রের কয়েক শতাব্দী আগেই ধ্বংস হয়েছে কিন্ত তার আলো আজও দেখতে পাই।   * ব্ল্যাকহোল : এটি মহাকাশের একটি অত্যাশ্চর্য ঘটনা, যখন  একটি বিশাল নক্ষত্র  তার শেষ অবস্থায় চলে যায় ও ধ্বংস হয়ে যায় তখনই ব্লাকহোলের সৃষ্টি হয়ে থাকে।   ধ্বংসের পরে  নক্ষত্রের আকার ছোট বা সংকুচিত হয়ে যায় আর এর আলো থাকে না। আলো না থাকার ফলে  ব্ল্যাক হোল অদৃশ্য কারন ...

নভোচারীরা স্পেস স্টেশনে খাবার ও জলের চাহিদা কীভাবে মেটায়

ছবি
  স্পেস স্টেশনে খাবার ও জলের চাহিদা মেটানোর জন্য বেশ কয়েকটি পদ্ধতি অবলম্বন করা হয়। নিচে এই সম্পর্কে আলোচনা করা হলো:  * খাবার:    * স্পেস স্টেশনে নভোচারীদের জন্য বিশেষ ধরনের প্যাকেটজাত খাবার পাঠানো হয়। এই খাবারগুলি দীর্ঘ সময় ধরে ভালো থাকে এবং সহজেই খাওয়া যায়।    * খাবারগুলিকে এমনভাবে তৈরি করা হয় যাতে প্রয়োজনীয় সব পুষ্টি উপাদান থাকে।    * কিছু কিছু স্পেস স্টেশনে ছোটখাটো সবজি চাষের ব্যবস্থাও থাকে।    * নভোচারীদের জন্য শুকনো খাবার, ক্যানড খাবার, এবং আধা-তরল খাবার পাঠানো হয়।  * জল:    * স্পেস স্টেশনে জলের চাহিদা মেটানোর জন্য বিভিন্ন পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়।    * আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে (ISS) একটি ওয়াটার রিকভারি সিস্টেম রয়েছে। এই সিস্টেম মানুষের শরীরের বর্জ্য জল সংগ্রহ করে এবং পুনরায় পানীয় জল উৎপাদন করে।    * নভোচারীদের প্রস্রাব, ঘাম এবং অন্যান্য বর্জ্য পদার্থ থেকে জল পুনরুদ্ধার করা হয়।    * এছাড়াও, পৃথিবী থেকে জল পাঠানো হয়।    * ভবিষ্যতে, মহাকাশের বিভিন্ন উৎস থেকে জল সংগ্...

বাচ্চ পড়াশোনায় অমনোযোগী কীভাবে উৎসাহিত করবেন

ছবি
 বাচ্চাদের পড়াশোনায় মনোযোগ বাড়ানোর কিছু কার্যকর উপায় নিচে আলোচনা করা হলো:  * পড়াশোনার পরিবেশ তৈরি করুন:    * পড়াশোনার জন্য একটি শান্ত ও নিরিবিলি জায়গা নির্বাচন করুন।    * পড়াশোনার টেবিলে প্রয়োজনীয় বই, খাতা, পেনসিল ইত্যাদি গুছিয়ে রাখুন।    * পড়াশোনার সময় টিভি, মোবাইল ফোন ইত্যাদি বন্ধ রাখুন।  * পড়াশোনাকে আনন্দদায়ক করুন:    * পড়াশোনাকে খেলার মতো করে উপস্থাপন করুন।    * ছবি, ছড়া, গল্পের মাধ্যমে পড়াশোনাকে আকর্ষণীয় করে তুলুন।    * পড়াশোনার ফাঁকে ছোট ছোট মজার খেলা বা কুইজের আয়োজন করুন।  * লক্ষ্য নির্ধারণ করুন:    * বাচ্চার বয়স ও ক্ষমতা অনুযায়ী পড়াশোনার লক্ষ্য নির্ধারণ করুন।    * লক্ষ্য অর্জনের জন্য ছোট ছোট পদক্ষেপ নিন।    * লক্ষ্য অর্জনে বাচ্চাকে সাহায্য ও উৎসাহ দিন।  * পুরস্কার ও প্রশংসা:    * পড়াশোনায় ভালো করলে বাচ্চাকে ছোট ছোট পুরস্কার দিন।    * বাচ্চার ভালো কাজের প্রশংসা করুন।    * বাচ্চাকে উৎসাহ দিন যাতে সে আরও ভালো করার চেষ্টা করে।  * পড়াশো...

বাচ্চাদের সাথে কেমন ব্যবহার করা প্রয়োজন

ছবি
 প্রতিটি পিত মাতা কে শিশুদের সঙ্গে ব্যবহার করার সময় কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় মাথায় রাখা দরকার । না হলে আপনার আজকের আচরণ ভবিষ্যতে আরও বিস্তারিত রূপে আপনার বাচ্চার মধ্যে ফুটে উঠবে। নিচে কিছু  গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ দেওয়া হলো:  * ভালোবাসা: #love,  শিশুদের প্রতি ভালোবাসা দেখানো খুবই  জরুরি একটা বিষয় । তাদের মানসিক ও শারীরিক বিকাশের জন্য এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাদের প্রতি সহানুভূতিশীল হতে হবে এবং তাদের অনুভূতিকে সম্মান করতে হবে। * যত্ন : #care,  * ধৈর্য: শিশুদের সঙ্গে কথা বলার সময় ধৈর্য রাখা খুব দরকার। তারা অনেক সময় ধীরে ধীরে কথা বলে বা তাদের কথা বোঝাতে অসুবিধা হতে পারে। তাই তাদের কথা মনোযোগ দিয়ে শুনতে হবে এবং ধৈর্য ধরে তাদের প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে।  * প্রশংসা ও উৎসাহ: শিশুদের ভালো কাজের জন্য প্রশংসা করা উচিত। তাদের ছোট ছোট সাফল্যেও উৎসাহ দিন। এতে তাদের আত্মবিশ্বাস বাড়ে।  * কথা বলার সময় মনোযোগ দেওয়া: শিশুদের কথা বলার সময় তাদের দিকে মনোযোগ দিন। তাদের কথা মনোযোগ দিয়ে শুনলে তারা নিজেদের গুরুত্বপূর্ণ মনে করে।  * ইতিবাচক ভাষা ব্যবহার করা: শিশুদের সঙ্...

একটি নুতন স্বাদের অভিজ্ঞতা

ছবি
    এক ছোট্ট গ্রামের ছেলে, নাম রতন। শহরের ঝলমলে জীবন তার কাছে ছিল রূপকথার মতো। গ্রামের শান্ত পরিবেশে সে বড় হয়েছে, যেখানে মাঠের সবুজ আর নদীর কলকল ধ্বনিই ছিল তার সঙ্গী। একদিন, রতনের বাবা তাকে শহরে নিয়ে গেলেন। শহরের উঁচু উঁচু বাড়ি, ঝলমলে আলো আর দ্রুতগতির গাড়ি দেখে রতন অবাক হয়ে গেল। শহরে এসে রতন এক নতুন স্কুলে ভর্তি হলো। সেখানে নানা ধরনের মানুষের সাথে তার পরিচয় হলো। শহরের ছেলেরা স্মার্ট, আধুনিক পোশাক পরে, আর তাদের কথা বলার ধরনও আলাদা। প্রথম দিকে রতন একটু জড়সড় হয়ে থাকতো, কিন্তু ধীরে ধীরে সে সবার সাথে মিশে গেল। স্কুলে রতন দেখলো, এখানে পড়ার ধরন গ্রামের থেকে অনেক আলাদা। এখানে শুধু বইয়ের পাতায় মুখ গুঁজে থাকলেই হয় না, নানা ধরনের প্রজেক্ট আর প্রেজেন্টেশনও করতে হয়। রতন প্রথম দিকে একটু ঘাবড়ে গিয়েছিল, কিন্তু তার নতুন বন্ধুরা তাকে সাহায্য করলো। তারা একসাথে কাজ করতো, একে অপরের ভুলগুলো শুধরে দিতো। একদিন, স্কুলে বিজ্ঞান মেলা হলো। রতন আর তার বন্ধুরা মিলে একটা প্রজেক্ট তৈরি করলো, যেখানে তারা দেখালো কিভাবে সৌরশক্তি ব্যবহার করে গ্রামের জন্য বিদ্যুৎ তৈরি করা যায়। তাদের প্রজেক্টটা সবার খুব পছন্দ হলো,...

মহাকাশে নভোচারীরা কেমন জীবন যাপন করেন।

ছবি
 মহাকাশে নভোচারীদের জীবনযাপন বেশ জটিল এবং চ্যালেঞ্জিং। এখানে তাদের দৈনন্দিন জীবনের কিছু দিক তুলে ধরা হলো: ১. অভিকর্ষহীনতা:  * মহাকাশে অভিকর্ষ না থাকায় নভোচারীদের সবকিছু ভেসে বেড়ায়। তাই তাদের চলাফেরা, খাওয়া-দাওয়া, ঘুমানো সবকিছুতেই বিশেষ ব্যবস্থা নিতে হয়। <> * তারা বিশেষ ধরনের জুতো ব্যবহার করে যাতে ভেসে না যায়।  * তাদের খাবার বিশেষ প্যাকেটে থাকে এবং স্ট্র দিয়ে খেতে হয়।  * ঘুমানোর জন্য তারা স্লিপিং ব্যাগে নিজেদের বেঁধে রাখে। ২. শরীরচর্চা:  * অভিকর্ষহীনতার কারণে মহাকাশে পেশী এবং হাড় দুর্বল হয়ে যায়। তাই নভোচারীদের প্রতিদিন কয়েক ঘণ্টা শরীরচর্চা করতে হয়।  * তারা ট্রেডমিল, সাইকেল এবং অন্যান্য বিশেষ ধরনের ব্যায়াম করে থাকে। ৩. খাবার:  * মহাকাশে খাবার বিশেষ প্রক্রিয়াজাত করা হয় যাতে তা সহজে খাওয়া যায় এবং দীর্ঘ সময় ধরে ভালো থাকে।  * তাদের খাবারে ভিটামিন এবং খনিজ পদার্থের পরিমাণ বেশি থাকে যাতে তাদের শরীর সুস্থ থাকে। ৪. ঘুম:  * মহাকাশে দিনের আলো এবং রাতের অন্ধকারের চক্র না থাকায় নভোচারীদের ঘুমাতে অসুবিধা হয়।  * তারা বিশেষ ধরনের...

স্পেস স্টেশন কোথায় অবস্থিত, এখানে কী করা হয়।

ছবি
 স্পেস স্টেশন বা মহাকাশ স্টেশন হলো পৃথিবীর কক্ষপথে স্থাপিত এমন একটি কৃত্রিম কাঠামো, যেখানে মহাকাশচারীরা দীর্ঘ সময় ধরে বসবাস ও কাজ করতে পারেন। এটি মূলত একটি বড় মহাকাশযান, যা বিভিন্ন বৈজ্ঞানিক পরীক্ষা-নিরীক্ষা এবং মহাকাশ সম্পর্কিত গবেষণার জন্য ব্যবহৃত হয়। স্পেস স্টেশনের প্রধান কাজগুলো হলো:  * বৈজ্ঞানিক গবেষণা: মহাকাশ স্টেশনগুলোতে মহাকাশচারীরা বিভিন্ন ধরনের বৈজ্ঞানিক পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালান, যা পৃথিবীতে করা সম্ভব নয়। এর মাধ্যমে মহাকাশের পরিবেশ, পদার্থবিজ্ঞান, জীববিজ্ঞান এবং অন্যান্য বিষয়ে জ্ঞান বৃদ্ধি করা যায়।  * মহাকাশ পর্যবেক্ষণ: স্পেস স্টেশনগুলো থেকে পৃথিবী এবং মহাকাশের বিভিন্ন বস্তু পর্যবেক্ষণ করা হয়। এর মাধ্যমে আবহাওয়া, জলবায়ু, প্রাকৃতিক দুর্যোগ এবং মহাকাশের বিভিন্ন ঘটনা সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ করা হয়।  * মহাকাশযান নির্মাণ ও মেরামত: স্পেস স্টেশনগুলো মহাকাশযান নির্মাণ এবং মেরামতের জন্য একটি প্ল্যাটফর্ম হিসেবে কাজ করে। এর মাধ্যমে মহাকাশযানগুলো আরও কার্যকরভাবে ব্যবহার করা সম্ভব হয়।  * দীর্ঘমেয়াদী মহাকাশ অভিযান: স্পেস স্টেশনগুলো দীর্ঘমেয়াদী মহাকাশ অভিযানের জ...