পোস্টগুলি

ছবি
বেটি বাচাও বেটি পড়াও * সুকন্যা সমৃদ্ধি যোজনা কী?  সুকন্যা সমৃদ্ধি যোজনা (SSY) হল ভারত সরকারের একটি ক্ষুদ্র  সঞ্চয় প্রকল্প, যা "বেটি বাঁচাও, বেটি পড়াও" অভিযানের অংশ। এটি শুধুমাত্র কন্যা সন্তানদের ভবিষ্যৎ সুরক্ষিত করার জন্য তৈরি করা হয়েছে। আরও বিস্তারিত জানতে অবশ্যই দেখুন *এটি কাদের জন্য? এই যোজনা শুধুমাত্র ১০ বছরের কম কন্যা সন্তানদের জন্য। সাধারণত একটি পরিবারে ২ টির বেশী একাউন্ট খোলা যাবে না।  কিন্তু বিষেশ কিছু ক্ষেত্রে ৩ টি একাউন্ট খোলা যেতে পারে, কিছু বিশেষ ক্ষেত্রে (যেমন প্রথমবার তিনটি কন্যা সন্তান হলে বা দ্বিতীয়বার দুটি কন্যা সন্তান হলে) তৃতীয় অ্যাকাউন্টও খোলা যেতে পারে। *সুকন্যা সমৃদ্ধি যোজনা একাউন্ট খোলার শর্তাবলী : * কন্যা সন্তানের বয়স ১০ বছর বা তার কম হতে হবে।  * কন্যা সন্তানকে অবশ্যই ভারতীয় নাগরিক এবং ভারতে বসবাসকারী হতে হবে।  * বাবা-মা বা আইনি অভিভাবক এই অ্যাকাউন্ট খুলতে পারেন। *এই অ্যাকাউন্টে লাভজনক দিকগুলো কী কী? সুকন্যা সমৃদ্ধি যোজনায় বিনিয়োগের বেশ কিছু আকর্ষণীয় সুবিধা রয়েছে:  * আকর্ষণীয় সুদের হার: এই প্রকল্পে বর্তমানে ৮.২% বার্ষিক ...

Madhyamik Result 2025

ছবি
  অবশেষে অপেক্ষার অবসান! মাধ্যমিক পরীক্ষার ফল প্রকাশ ২ মে, ২০২৫। পশ্চিমবঙ্গ মধ্যশিক্ষা পর্ষদের ঘোষণা।  " অবশেষে প্রতিক্ষার প্রহর গোনা শেষ" পশ্চিমবঙ্গ মধ্যশিক্ষা পর্ষদ (  WBBSE ) মাধ্যমিক পরিক্ষার  ফল প্রকাশের দিনক্ষণ ঘোষণা করা হয়েছে। 02/05/2025 তারিখে,  "অবশেষে অপেক্ষার অবসান"মাধ্যমিকের ফল প্রকাশ হতে চলেছে 02/05/2025 ছাত্র ছাত্রী তথা অভিভাবকদের  মধ্যে একটা চাপা আবেগ, মাধ্যমিক পরিক্ষার জন্য দীর্ঘদিনের একটা প্রস্তুতি,  রাতজেগে পড়াশোনা, টিউশন থেকে ফিরে আর স্কুলের টাইমে স্কুলে ঢুকতে হবে,  বিকালে কোচিং,  খাওয়ার নাওয়ার জন্য সময় টুকুও বোধহয় হারিয়ে গিয়েছিল, অবশেষে কঠোর পরিশ্রমের ফল প্রকাশ হতে চলেছে। মাধ্যমিক পরিক্ষার রেজাল্টের গুরুত্ব অনেক বেশি কারন এই ফলাফল শুধু একটি সংখ্যা বা গ্রেড নয়, এই রেজাল্টের উপর নির্ভর করছে জীবনের প্রতিষ্ঠিত হবার ধাপ গুলো।  মাধ্যমিক রেজাল্টের দিনক্ষণ পশ্চিমবঙ্গ মধ্যশিক্ষা পর্ষদ (WBBSE) ঘোষণা করেছে যে ২০২৫ সালের মাধ্যমিক পরীক্ষার ফলাফল আগামী ২ মে, ২০২৫ তারিখে প্রকাশিত হবে। সকাল ৯টায় একটি সাংবাদিক সম্মেল...

জানেন কী? বুড়ো বয়সেও রাজার হালে থাকতে! জানুন নিশ্চিত ভালো আয়ের চাবিকাঠি।

ছবি
জানেন কী? বুড়ো বয়সেও রাজার হালে থাকতে! জানুন নিশ্চিত ভালো আয়ের  চাবিকাঠি।  পিএম-এসওয়াইএম (PMSYM) অ্যাকাউন্ট হল প্রধানমন্ত্রী শ্রম যোগী মানধন যোজনার অধীনে খোলা একটি পেনশন অ্যাকাউন্ট। এটি মূলত অসংগঠিত ক্ষেত্রের শ্রমিকদের জন্য তৈরি করা হয়েছে, যাতে তারা ৬০ বছর বয়সের পর একটি নিশ্চিত মাসিক পেনশন পেতে পারেন। কারা এই অ্যাকাউন্টের জন্য যোগ্য: এই পেনশন যোজনার জন্য নিম্নলিখিত ব্যক্তিরা যোগ্য:  * অসংগঠিত ক্ষেত্রের শ্রমিক (যেমন:  নির্মাণ শ্রমিক, কৃষি শ্রমিক, গৃহকর্মী, হকার, ইট ভাটার শ্রমিক, বিড়ি শ্রমিক, ইত্যাদি)।  * আবেদন কারীর বয়স ১৮ থেকে ৪০ বছরের মধ্যে হতে হবে।   * যাদের মাসিক আয় ১৫,০০০ টাকার কম।  * যারা অন্য কোনও সরকারি পেনশন scheme (যেমন NPS, ESIC, EPFO) এর সদস্য নন।  * যারা আয়কর প্রদান করেন না। এই অ্যাকাউন্টের সুবিধা:  * মাসিক পেনশন: ৬০ বছর বয়স হওয়ার পর গ্রাহকরা প্রতি মাসে কমপক্ষে ৩,০০০ টাকা পেনশন পাবেন।  * পরিবার পেনশন: পেনশন পাওয়ার সময় গ্রাহকের মৃত্যু হলে, তার স্ত্রী/স্বামী পেনশন পরিমাণের ৫০% হারে পারিবারিক পেনশন পাবেন।  ...

সবুজ দ্বীপের সবুজ স্বপ্ন

ছবি
  সবুজ দ্বীপের স্বপ্ন ছোট্ট দ্বীপ ‘সবুজ দ্বীপ’ তার নামটির মতোই ছিল মনোরম। ঘন সবুজ বনানী, স্বচ্ছ নীল জল আর পাখির কলকাকলিতে মুখরিত এক শান্তিময় জগৎ। দ্বীপের মানুষের জীবন ছিল প্রকৃতির সাথে বাঁধা। তারা মাছ ধরত, ফলমূল সংগ্রহ করত আর সহজ সরল জীবন যাপন করত। একদিন, দ্বীপের তীরে এসে ভিড়ল এক বিশাল দৈত্যাকার  জাহাজ। জাহাজে করে এল কিছু অচেনা মানুষ, যাদের হাতে ছিল অদ্ভুত সব যন্ত্রপাতি। তারা দ্বীপের একপাশে কারখানা তৈরি করতে শুরু করল। দ্বীপের মানুষ প্রথমে অবাক হলেও, ধীরে ধীরে কারখানার কাজ বাড়তে লাগল। কারখানার চিমনি থেকে বের হতে শুরু করল কালো ধোঁয়া, যা ধীরে ধীরে দ্বীপের আকাশকে বিষিয়ে তুলল। স্বচ্ছ জল ঘোলাটে হল, আর তাতে মেশা রাসায়নিক বর্জ্য মাছদের মেরে ফেলতে শুরু করল। বনের গাছপালা মরতে শুরু করল, পাখির কলরব কমে গেল। সবুজ দ্বীপ ধীরে ধীরে তার সৌন্দর্য হারাতে বসল। দ্বীপের এক ছোট্ট ছেলে, অয়ন , প্রকৃতির এই পরিবর্তন দেখে খুব কষ্ট পেল। সে রোজ দেখত আকাশ কালো হচ্ছে, নদী দূষিত হচ্ছে আর তার প্রিয় গাছপালাগুলো শুকিয়ে যাচ্ছে। অয়নের মনে প্রশ্ন জাগল – কেন এমন হচ্ছে? কারা এর জন্য দায়ী? একদিন, অয়ন তার দাদু...

মাধ্যমিকের পরে কী,?

ছবি
আর কিছু দিনের মধ্যেই    পশ্চিমবঙ্গে মাধ্যমিকের রেজাল্ট প্রকাশ হতে চলেছে, বর্তমান সময়ে সরকারি  চাকরির প্রতিযগিতা অনেক বেশি,  থাকায়, মাধ্যমিকের পরে কী নিয়ে পড়াশোনা করবে সেটা প্রায় সমস্ত অভিভাবক ও ছাত্র ছাত্রী দের মধ্যে একটা চিন্তার বিষয় হয়ে থাকে। মাধ্যমিকের পরে ভোক্যাশনাল বা কারিগরি শিক্ষা একটি ভালো বিকল্প দিক হতে পারে। বিশেষ করে  যদি আপনার নিদিষ্ট কোনো আগ্রহের দিক থাকে তাহলে ভোক্যাশনাল নিয়ে পড়াশোনা করে বেশ কিছু সুবিধা রয়েছে।    * সুবিধাগুলো শিক্ষার্থীদের কর্মমুখী হতে এবং দ্রুত জীবিকা অর্জন করতে সাহায্য করে। নিচে কয়েকটি প্রধান সুবিধা উল্লেখ করা হলো: কর্মসংস্থানের সুযোগ বৃদ্ধি:  * ভোকাশনাল কোর্সগুলি সাধারণত নির্দিষ্ট শিল্প বা পেশার চাহিদা অনুযায়ী তৈরি করা হয়ে থাকে । এর ফলে কোর্স শেষ করার পরেই শিক্ষার্থীদের জন্য কর্মসংস্থানের সুযোগ বাড়ে। এই ধরনের কোর্সে তাত্ত্বিক জ্ঞানের পাশাপাশি হাতে কলমে প্রাক্টিক্যাল  প্রশিক্ষণের উপর জোর দেওয়া হয়। শিক্ষার্থীরা হাতে-কলমে কাজ করার সুযোগ পায়, যা তাদের কর্মক্ষেত্রে আত্মবিশ্বাস বাড়াতে সাহায্য করে। পশ্চিমবঙ্গ তথা...

ধর্ম বনাম সততা: জীবনে কার স্থান বড়?

ছবি
  ধর্ম বনাম সততা: জীবনে কার স্থান বড়? ধর্ম (Religion) এবং সততা (Honesty) দুটি ভিন্ন ধারণা হলেও, এদের মধ্যে গভীর সম্পর্ক থাকতে পারে। ধর্ম বনাম সততা – জীবনে কার স্থান বড়, এই প্রশ্নের কোন সরল উত্তর নেই। ব্যক্তিগত বিশ্বাসের উপর নির্ভর করে এদের স্থান পরিবর্তিত হতে পারে। ধর্ম মূলত একটি বিশ্বাস ব্যবস্থা যার মধ্যে ঈশ্বর, দেব-দেবী, আত্মা বা অন্য কোনো অতিপ্রাকৃত সত্তার প্রতি বিশ্বাস।  এর সাথে বিভিন্ন আচার-অনুষ্ঠান, প্রথা, রীতিনীতি এবং উপাসনা পদ্ধতি জড়িত। ধর্ম প্রায়শই একটি নির্দিষ্ট সম্প্রদায় বা গোষ্ঠীর পরিচয় বহন করে এবং তাদের সংস্কৃতি ও জীবনযাত্রাকে প্রভাবিত করে। সততা হলো সত্য কথা বলা, নিজের কাজের জন্য দায়ী থাকা, এবং অন্যের সাথে ন্যায্য আচরণ করা। এর মূল ভিত্তি হলো সত্য এবং নৈতিক  নীতি।  * ব্যক্তিগত গুণ: সততা মূলত একটি ব্যক্তিগত নৈতিক গুণ বা চরিত্র বৈশিষ্ট্য। একজন ব্যক্তি ধার্মিক নাও হতে পারেন, কিন্তু তবুও সৎ হতে পারেন। একজন সৎ ব্যক্তি আত্মসম্মান এবং মানসিক শান্তির অধিকারী হন।  ধর্ম বনাম সততা: জীবনে কার স্থান উঁচু ? ধর্ম বনাম সততা: জীবনে কার স্থান উঁচু ?এই প্রশ্নটি বহ...

অয়ন্তিপা ব্লগের পক্ষ থেকে সকল পাটক পাঠিকার জানাই শুভ নব্বর্যের শুভেচ্ছা

ছবি
         অয়ন্তিপা ব্লগের পক্ষ থেকে সকল পাটক পাঠিকা দের  জানাই শুভ নতুন বছরের  প্রীতি শুভেচ্ছা ও শুভকামনা।    অয়ন্তিপা  ব্লগের পক্ষ থেকে, বাংলা         ১৪৩২ সালের নববর্ষে জানাই       আন্তরিক প্রীতি শুভেচ্ছা  ও শুভকামনা।        নতুন বছর আপনার জীবনে নিয়ে আসুক অফুরন্ত আনন্দ, ভরে দিক সমৃদ্ধির আলোয়, এবং শান্তিময় হোক প্রতিটি মুহূর্ত।                         👃    ধন্যবাদ   👃 #newyear,#happynewyear,#banglanewyear,